Organizing a surprise ijtema that no one has ever seen. The lucky ones who have reached the Ijtema ground are shedding tears and just giving thanks to Allah.
No one knew where the Ijtema would be. Just knew when. Companions are simply told, “Be prepared.”
At midnight on 18 November 2021, it was announced where to gather. An announcement was made to join the place called “Kaiya Bill” of Gutudia Union No. 13 of Dumuria upazila of Khulna district.
Before Fajr the crowds meet in an unprepared open field. Ijtema Maidan is prepared in a short time. Ijtema begins with Aam Bayan.
District Ijtema has not been held for the last 3 years for fear of devastated ‘Alami Shura’. And so the decision came from elders.
At the time of reporting, it is known that more than one lakh people gathered at the Ijtema ground for Jumma prayers today. About 200 Jama’at ready for the path of Allah. One 4 months, deaf brothers Jama’at is in the Ijtema field. And two more have been formed from Ijtema InshaAllah.
A Jamaat from Sri Lanka is working in the Ijtema field.
Yesterday, young Mufti Osama’s bayan brought tears to the eyes of the Tablighi followers. Kakrail sura Hazrat Maulana Mosaraf is in the Ijtema. Tomorrow 20th November, Saturday will be the final Dua.
Mr Tuhin, chairman of the local union council, said his council and police were providing security for the Ijtema.
It is mention that this gathering is going on under the guidelines of World Markaz Nizamuddin.
বাংলাঃ
অবাক এক আয়োজনে খুলনা জেলার ইজতেমাঃ
এমন অবাক ইজতেমার আয়োজন যা কখনো কেউ দেখিনি। ইজতেমা ময়দানে যারা সৌভাগ্যবানরা পৌঁছেছেন তারা চোখের জল ফেলছেন এবং আল্লাহর শুকরিয়া আদায় করছেন। কেউ জানতো না কোথায় ইজতেমা হবে। শুধু জানতো কখন হবে! সাথীদের শুধু বলা হয়, “প্রস্তুত থেকো“।
১৮ নভেম্বর ২০২১ মাঝ রাতে জানানো হয় কোথায় জড়ো হতে হবে। খুলনা জেলার ডুমুরিয়া উপজেলার ১৩ নং গুটুদিয়া ইউনিয়নের ‘কইয়া বিল’ নামক স্থানে আসার ঘোষণা দেওয়া হয়। ফজরের আগে জনতার স্রোত মিলিত হয় অপ্রস্তুত একটি খোলা ময়দানে। সবলপ সময়ের মধ্যেই তৈয়ার হয় ময়দান। আম বয়ানের মধ্য দিয়ে শুরু হয় ইজতেমা।
বিধ্বস্ত ‘আলমী শুরা’র ভয়ে গত ৩ বছর ধরে জেলা ইজতেমা হচ্ছে না। আর তাই এমন সিদ্ধান্ত এসেছে বড়দের কাছ থেকে।
এ রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত জুমার নামাজের জন্য ইজতেমা মাঠে এক লাখের বেশি লোকের সমাগম হয়েছে। প্রায় ২০০ জামায়াত আল্লাহর পথে প্রস্তুত। বধির ভাইদের তিন চিল্লার জামাত ইজতেমার মাঠে আছে এবং ইজতেমা থেকে আরো দুটি তৈরি হয়েছে। শ্রীলঙ্কার একটি জামাত ইজতেমার মাঠে কাজ করছে।
গতকাল তরুণ মুফতি ওসামার বয়ান তাবলিগ অনুসারীদের চোখে জল এনেছিল। কাকরাইলের শুরা হযরত মাওঃ মোশাররফ সাহেব ইজতেমা ময়দানে আছেন। আগামীকাল ২০ নভেম্বর দোয়ার মাধ্যমে ইজতেমা শেষ হবে।
স্থানীয় ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান জনাব তুহিন বলেন, তার কাউন্সিল ও পুলিশ ইজতেমার নিরাপত্তা দিচ্ছেন।
উল্লেখ্য, বিশ্ব মারকাজ নিজামুদ্দিনের নির্দেশনায় এই সমাবেশ চলছে।
Tweeter: https://t.co/XXgplomz2i
tablighnews24.com 
মা-শা-আল্লহ!
আলহামদুলিল্লাহি রব্বিল আলামিন।
ঠিক একইভাবে ২০১৮ সালে ঢাকার কেরানিগঞ্জে হয়েছিল ঢাকা জেলার ইজতেমা। যেখানে আমরাও ইজতিমার দিন ফজরের পূর্ব পর্যন্ত জানতে পারিনি ইজতিমার ভেন্যু সম্পর্কে। আকস্মিক এক এলানে মুহূর্তের মধ্যেই বিভিন্ন প্রান্ত থেকে সাথী ভাইরা একত্রিত হয়ে যায় ঢাকার অদূরে কেরানীগঞ্জের অচেনা এক প্রান্তরে। ধর্ম, বর্ণ নির্বিশেষে সর্বস্তরের এলাকাবাসীর অভূতপূর্ব এই বিরাট মজমার প্রতি সর্বলাইনের সর্বোচ্চ পর্যায়ের নুসরাত ছিল চোখে পড়ার মতো। আমাদের অপর পক্ষের মুহাব্বাতের ভাইদের নানা বাধা ও প্রতিরোধকে সহ্য করেও সাথীরা কোরবানির সাথে উপস্থিত হয়েছিলেন।
আসলে, আল্লহ সুবহানাহু ওয়া তাআ’লা চাইলে কার সাধ্য আছে সেটাকে রোধ করার!
LikeLiked by 1 person