তাবলীগ জামাত নিয়ে ভারতের ভয়ংকর ষড়যন্ত্র! দিল্লি সুপ্রিম কোর্ট ভারত সরকারের ৩,৫০০ করোনা-যুগের বিদেশীদের কালো তালিকাভুক্ত করার বিষয়টি বহাল রেখেছে।
The court agreed with the Indian government that blacklisted Tablighi Jamaat foreigners could not claim the right of entry into India to break the Covid ban.
The Indian government also said that the blacklisted foreigners can move a representation to the Centre for reconsideration of its decision, without seeking judicial redress for removal of visa restrictions. Supreme Court Suggests Petitioners To Make Individual Representations To Govt. (May 12, 2022)
Justice Khanwilkar said, “Naturally. There can be no further argument after that. It is a sovereign decision. These issues are better resolved politically. Those countries may take it up with this country…”
The foreign nationals were accused of violating the Covid protocols and visa norms by attending Tablighi Jamaat activities on a tourist visa. All foreigners have returned. Many of them resorted to plea bargain by accepting their guilt to leave the country, and some stood trial and got acquitted.
The Indian government on Wednesday defended its decision to blacklist 960 foreigners who of 35 countries who attended the Tablighi Jamaat event at Nizamuddin Markaz in Delhi in March 2020, saying they cannot claim a fundamental right to enter the country.
SC Bench said, “Here, the people came on tourist Visa, they came in from different countries, they were found to be congregated at one place, prima facie it was the view of the authority that they are engaging in activities which are prohibited from 2003. Tablighi activities are prohibited in several parts of the world. Person coming in as a tourist and doing something else is the ground on which the visa is cancelled. Visa is granted for specific purposes. If I enter on a student visa, I cannot do any other activity- that is how it is world over. Blacklisting would mean that he will not be permitted to enter the country and that is the sovereign right of any sovereign country. Right to enter the country cannot be traced back to article 14 or article 21 but at the most to article 19 which is the right to move freely within the territory. For moving, you have to enter. So entry is an extension of moving about. Article 19 is only for citizens, there is no right of any foreigner to ensure that he is allowed to enter and move about freely”
Justice Khanwilkar said, “If you come for religious purposes, there is a separate missionary visa. And missionary is not limited to one religion, it is a generic term.”
কোভিড বিধিনিষেধ ভাঙার জন্য কালো তালিকাভুক্ত তাবলীগী জামাতের বিদেশীরা ভারতে প্রবেশের অধিকার দাবি করতে পারে না বলে ভারত সরকারের সংগে আদালত একমত পোষন করেছে।
ভারত সরকার আরও বলেছে যে কালো তালিকাভুক্ত বিদেশীরা ভিসা বিধিনিষেধ অপসারণের জন্য বিচারিক প্রতিকার না করে তার সিদ্ধান্ত পুনর্বিবেচনার জন্য কেন্দ্রের কাছে একটি প্রতিনিধিত্ব করতে পারে। সুপ্রিম কোর্ট পিটিশনকারীদের সরকারের কাছে ব্যক্তিগত প্রতিনিধিত্ব করার পরামর্শ দিয়েছে। (১২ মে, ২০২২)
বিচারপতি খানউইলকর বলেন, “আপনার ক্লায়েন্টদের জানিয়ে দিন যে এটি আপনার স্বার্থে। অন্যথায়, আমরা একটি আদেশ হিসাবে এটি পাস করব যে ভারত সরকারের এই প্রস্তাবটি উপযুক্ত এবং আমরা এটি গ্রহণ করছি। তাহলে বোঝা আপনার উপর নয়, আমরা গ্রহণ করছি। এটা। আমরা বলতে পারি কোন মৌলিক অধিকার নেই এবং আমরা আপনাকে প্রতিনিধিত্ব করার অনুমতি দিই…”
বিদেশী নাগরিকদের বিরুদ্ধে ট্যুরিস্ট ভিসায় তাবলিগী জামাতের কার্যক্রমে যোগ দিয়ে কোভিড প্রোটোকল এবং ভিসার নিয়ম লঙ্ঘনের অভিযোগ আনা হয়েছিল। সব বিদেশি ফিরে এসেছে। তাদের অনেকেই দেশ ত্যাগ করার জন্য তাদের অপরাধ স্বীকার করে দরখাস্তের দরকষাকষির আশ্রয় নেয় এবং কেউ কেউ বিচারের মুখোমুখি হয় এবং খালাস পায়।
ভারত সরকার বুধবার ২০২০ সালের মার্চ মাসে দিল্লির নিজামুদ্দিন মারকাজে তাবলিগী জামাত অনুষ্ঠানে যোগদানকারী ৩৫ টি দেশের মধ্যে ৯৬০ বিদেশীকে কালো তালিকাভুক্ত করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে এবং বলেছে যে তারা ভারতে প্রবেশের মৌলিক অধিকার দাবি করতে পারে না।
আদালত বলে, এখানে লোকেরা ট্যুরিস্ট ভিসায় এসেছিল, তারা বিভিন্ন দেশ থেকে এসেছিল, তাদের এক জায়গায় জমায়েত হতে দেখা গেছে, প্রাথমিকভাবে এটি কর্তৃপক্ষের দৃষ্টিভঙ্গি ছিল যে তারা ২০০৩ সাল থেকে নিষিদ্ধ কর্মকাণ্ডে জড়িত। বিশ্বের বিভিন্ন অংশে নিষিদ্ধ। একজন পর্যটক হিসাবে আসা এবং অন্য কিছু করার জন্য ভিসা বাতিল করা হয়। ভিসা নির্দিষ্ট উদ্দেশ্যে দেওয়া হয়। আমি যদি স্টুডেন্ট ভিসায় প্রবেশ করি, আমি অন্য কোনো কাজ করতে পারি না– সারা বিশ্বে এভাবেই চলছে। কালো তালিকাভুক্তির অর্থ হবে তাকে দেশে প্রবেশের অনুমতি দেওয়া হবে না এবং এটি যে কোনো সার্বভৌম দেশের সার্বভৌম অধিকার। দেশে প্রবেশের অধিকারটি অনুচ্ছেদ ১৪ বা ২১ অনুচ্ছেদে ফিরে পাওয়া যায় না তবে সর্বাধিক ১৯ অনুচ্ছেদে যা ভূখণ্ডের মধ্যে অবাধে চলাফেরার অধিকার। সরানোর জন্য, আপনাকে প্রবেশ করতে হবে। তাই এন্ট্রি হল চলার সম্প্রসারণ। অনুচ্ছেদ ১৯ শুধুমাত্র ভারতীয় নাগরিকদের জন্য, কোন বিদেশীর কোন অধিকার নেই যে তাকে অবাধে প্রবেশ এবং চলাফেরা করার অনুমতি দেওয়া হয়েছে তা নিশ্চিত করার জন্য “
বিচারপতি খানউইলকর বলেন, “আপনি যদি ধর্মীয় উদ্দেশ্যে আসেন, তাহলে আলাদা মিশনারি ভিসা আছে। এবং ধর্মপ্রচারক একটি ধর্মের মধ্যে সীমাবদ্ধ নয়, এটি একটি generic term.”
tablighnews24.com 