আসন্ন বিশ্ব ইজতেমা ২০২৩ এর পরিবেশ নষ্ট করার ষড়যন্ত্র চলছে। সরকার কি দ্বিমুখী?
English:
Since 2018, Mainstream Tabligh is being harassed and harassed only in Bangladesh due to the two-faced behavior of the government.
In the meeting of the Ministry of Home Affairs, a decision was taken that neither party shall gather at the Ijtema ground before the Ijtema.
Every time such a government decision was taken since 2019, the Mainstream Tabligh accepted & followed the decision. But the Deceptive “Alami Shura” continued to enjoy the benefits by managing the government. Every time enjoying all kinds of opportunities including Ijtema in 1st Phase by using political influence.
This time was no exception. Innocent apolitical mainstream Tablighi were sent from Tongi to Keraniganj. And the political fraud “Almi Shura” has been rehabilitated in Tongi. Since the innocent Tablighi cannot protest against the fraudulent policies of the government, the government treats them with bias. But punishment awaiting from Almighty Allah for this government.
Internationally identified as a fraud and banished from the world, “Almi Shura” could not rest anywhere except in parts of Pakistan, but the political climate adapted to the Bangladesh government.
If the government’s behavior does not change, the world-class “Bishwa Ijtema” may once again be tarnished. However, such behavior of the government has already taken over the “World Ijtema” event in Malaysia. Conspirators are going to succeed in Bangladesh.
A repeat of the 2019 incident may occur due to the government’s two-faced policy.
Bengali:
২০১৮ সাল থেকেই সরকারের দ্বিমুখী আচরনের কারনে শুধুমাত্র বাংলাদেশেই মূলধারার তাবলীগ নাজেহাল ও হয়রানীর শিকার হচ্ছে।
স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের বৈঠকে ইজতেমার আগে কোনো পক্ষই ইজতেমা মাঠে জমায়েত হবে না বলে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছিল।
২০১৯ সাল থেকে যতবারই এই জাতীয় সরকারী সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে, মূলধারার তাবলিগ সিদ্ধান্তটি গ্রহণ করেছে এবং অনুসরণ করেছে। কিন্তু প্রতারক ‘আলমী শুরা’ সরকারকে ম্যানেজ করে সুবিধা ভোগ করেই চলেছে। প্রতিবারই রাজনৈতিক প্রভাব খাটিয়ে ১ম পর্বে ইজতেমাসহ সব ধরনের সুযোগ উপভোগ করে চলেছে।
এবারও তার ব্যতিক্রম হয়নি। নিরপরাধ অরাজনৈতিক মূলধারার তাবলীগীদের টঙ্গী থেকে কেরানীগঞ্জে পাঠানো হয়েছে। আর টঙ্গীতে পুনর্বাসিত করা হয়েছে রাজনৈতিক প্রতারক ‘আলমী শূরা’। যেহেতু নিরীহ তাবলিগরা সরকারের প্রতারণামূলক নীতির বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করতে পারে না, তাই সরকার তাদের সাথে পক্ষপাতমূলক আচরণ করে। কিন্তু এই সরকারের জন্য সর্বশক্তিমান আল্লাহর কাছ থেকে শাস্তি অপেক্ষা করছে।
আন্তর্জাতিকভাবে প্রতারক হিসাবে চিহ্নিত এবং বিশ্ব থেকে বিতাড়িত, “আলমী শূরা” পাকিস্তানের কিছু অংশ ছাড়া কোথাও বিশ্রাম নিতে পারেনি, কিন্তু রাজনৈতিক আবহাওয়া বাংলাদেশ সরকারের সাথে খাপ খাইয়ে নেয়।
সরকারের আচারনের পরিবর্তন না হলে, বিশ্ব মানের “বিশ্ব ইজতেমা” আবারও কলংকিত হতে পারে। যদিও সরকারের এমন আচারনে ইতিমধ্যেই মালায়েশিয়া “বিশ্ব ইজতেমা” আসর দখল করে নিয়েছে। ষড়যন্ত্রকারীরা বাংলাদেশে সফল হতে চলেছে।
সরকারের দ্বিমুখী নীতির কারণে ২০১৯ সালের ঘটনার পুনরাবৃত্তি ঘটতে পারে।
tablighnews24.com 