We Want to Get Back World Ijtema with The Participation of The World Amir

Mohammed B. Uddin

Tabligh Jama’at is the largest Non-Political, Law abiding, Peaceful Muslim Organization around the Globe. It encourages Muslims to be better Muslims.

Followers of Tablighi Jama’at can be seen anywhere where the sun rises and the sun sets.

From the beginning this organization made efforts for the Muslims Ummah and has brought more and more Muslims everyday towards the mosques and change their family life, brought peace and happiness to their personal life as well as social life.

This organization now neglected in its homeland (IBP: India-Bangladesh-Pakistan)

Very recent this organization unjustly persecuted by the Indian Government during the epidemic in March, 2020.

The Amir of this organization had to be insulted by the militants during his visit to Bangladesh in 2018. The militants “Hefazat-e-Islam” did this in the silence of the government. At that time, the militants had an alliance with the government.

The Organization has been the victim of a pro-Pakistan, Bangladesh and Indian conspiracy since late 2016.

Pakistani Fahim, Bangladeshi American Dr. Awal started the conspiracy by using a Name signboard with Ahmed Lat and Ibrahim Doula of India.

Even after so many conspiracies, the work of the organization is going on at a fast pace all over the world due to following the One Amir.

Despite hundreds of obstacles to the IBP (India-Bangladesh-Pakistan) known as the Tabligi motherland, work has multiplied in the Americas, Europe, Africa, Australia, Asian countries Malaysia, Indonesia, Thailand, Even in the Pacific Island “Fiji”

Despite the epidemic, no country in the world has stopped their religious and political activities.

However, the largest Bhopal Ijtema will increase the epidemic, on the pretext that India is blocking the Ijtema of Bhopal and the same way Bangladesh also blocking the World Ijtema.

While United States of America, the world’s richest country, where 70 percent of the world’s population have died in epidemics, the 50 state local governments of that country are helping Muslims to organize Ijtema.

In the midst of the epidemic, the Jama’at of various countries including India, Bangladesh, Malaysia, Burma and Arabia is working unhindered in 50 states of USA. In the same way, the American Tablighi brothers are working in USA as well as in Europe and South America.

“Nizamuddin’s followers are not allowed to enter any Mosque around the Bangladesh” – The Bangladesh government began to support such heinous acts of the militants Hefazat-e-Islam. The militants Hefazat started occupying the mosque, markaz from 2018. Although this unfair act was first started by Dr. Awal in 2017, with the occupying of the Markaz Mosque in New York. At that time the followers of Nizamuddin were expelled from the Masjid Al-Falah.

Hefazat leader Mahfuzul Haque was nominated as a first Amir of Kakrail Mosque in 2018 by Dr. Awal. Even though Mahfuzul Haque never was an active Tablighi. Militant Mahfuzul Haque and Mamunul Haque brothers are very close relatives to Bangladeshi American Dr. Awal. In this context, the militants Hefazat-e-Islam were used against the Tabligh Jama’at. And Dr. Awal worked behind the scenes. Still he is the only one controller behind the scenes to destroy the Noble Work.

Recently, the Bangladesh government’s relationship with the militant “Hefazat-e-Islam” has deteriorated. Now Dr. Awal planning to use Maulana Mahmudul Hasan, Amir of Dawatul Huq, Bangladesh to occupy upcoming 2022 World Ijtema, Dhaka. Maulana Jamal Uddin of Dawatul Haque Amir in New York is also being used for this purpose. Mahmudul Hasan is the spiritual PIR of the Home Minister of Bangladesh. So it will be easy to manage the government and take control for upcoming 2022 World Ijtema.

The Bangladesh government had made a mistake by believing in Hefazat-e-Islam. So now is the time. Without making the same mistake, we hope Bangladesh Government willingly invite World Amir for Upcoming 2022 World Ijtema to get confidence of a huge population of Bangladesh.

“Evil and misguided scholars are those who are dangerous to mankind. They are a disease to mankind, and they are those who do not act on their knowledge.”

Everyone has learned to understand now. Coming back to the mainstream. Mainstream Nizamuddin’s followers were with Haq Ulama and will remain so InshaAllah.

Allah SWT is the best planner. Whatever conspiring against Haq, Allah SWT will protect InshaAllah.

I apologize if any Muslim brother has suffered in this article to highlight the truth. May Allah SWT forgive me.

বাংলাঃ

বিশ্ব আমীরের অংশগ্রহণে আমরা বিশ্ব ইজতেমা ফিরে পেতে চাই।

---

তাবলিগ জামাত বিশ্বের বৃহত্তম অরাজনৈতিক, আইন মেনে চলা, শান্তিপ্রিয় মুসলিম সংগঠন। এটা মুসলমানদেরকে আরো ভালো মুসলিম হতে উৎসাহিত করে।

তাবলিগী জামাতের অনুসারীদের সূর্য উদয় এবং সূর্যাস্তের যেকোনো স্থানে দেখা যায়।

এই সংগঠনটি শুরু থেকেই মুসলিম উম্মাহর জন্য কাজ করে যাচ্ছে এবং প্রতিদিন আরও বেশি সংখ্যক মুসলমানকে মসজিদের দিকে নিয়ে আসছে, তাদের পারিবারিক জীবন পরিবর্তন করছে, তাদের ব্যক্তিজীবনের পাশাপাশি সামাজিক জীবনে শান্তি ও সুখ আনছে।

দুঃখজনক হলেও সত্য এই সংগঠনটি এখন স্বদেশে বেশি অবহেলিত।(IBP: ভারত-বাংলাদেশ-পাকিস্তান)

খুব সাম্প্রতিক এই সংস্থাটি ২০২০ সালের মার্চ মাসে মহামারী চলাকালীন ভারত সরকার দ্বারা অন্যায়ভাবে নির্যাতিত হয়েছিল।

আরো বেশি দুঃখজনক, এই সংগঠনের আমিরকে ২০১৮ সালে বাংলাদেশ সফরের সময় জঙ্গিদের হাতে অপমানিত হতে হয়েছিল। সরকারের নীরবতায় জঙ্গি “হেফাজতে ইসলাম” এই কাজ করেছিল। সে সময় সরকারের সঙ্গে জঙ্গিদের জোট ছিল।

সংগঠনটি গত ২০১৬ সালের শেষ দিক থেকে (IBP) পাকিস্তান, বাংলাদেশ এবং ভারতীয় ষড়যন্ত্রের শিকার হয়েছে।

পাকিস্তানি ফাহিম ও বাংলাদেশি আমেরিকান ডাঃ আওয়ালের নেতৃত্বে ভারতের আলমী গুরু আহমেদ লাট ও ইব্রাহিম দৌলার নামের সাইনবোর্ড ব্যবহার করে সম্প্রতি বিধস্ত “আলমী শুরা” নামে একটি দেশী-বিদেশী চক্র ষড়যন্ত্র শুরু করে।

এত ষড়যন্ত্রের পরও এক আমীরের অনুসরণে থাকায় সারা বিশ্বে সংগঠনের কাজ দ্রুত গতিতে চলছে।

তাবলীগী মাতৃভূমি হিসাবে পরিচিত IBP-তে (ভারত-বাংলাদেশ-পাকিস্তান) শত বাধা সত্ত্বেও আমেরিকা, ইউরোপ, আফ্রিকা, অস্ট্রেলিয়া, এশিয়ার দেশ মালয়েশিয়া, ইন্দোনেশিয়া, থাইল্যান্ড, এমনকি প্রশান্ত মহাসাগরীয় দ্বীপ “ফিজিতে” এই কাজ মহামারীর মাঝেও বহুগুণ বেড়েছে।

মহামারী সত্ত্বেও বিশ্বের কোনো দেশই তাদের ধর্মীয় ও রাজনৈতিক কর্মকাণ্ড বন্ধ করেনি।

তদুপরি ভারতের সব চেয়ে বড় ভূপালের ইজতেমা মহামারী বাড়াবে, এই অজুহাতে ভারত ভূপালের ইজতেমা বন্ধ করেছে। একইভাবে বাংলাদেশেও বিশ্ব ইজতেমা আয়োজনে রয়েছে সরকারের অনিচ্ছা ও “হেফাজত-দাওয়াতুল হকের” মোড়কে ড.আওয়ালের আলমী শুরার ষড়যন্ত্র।

অবাক বিষয় হলো অমুসলিম দেশ হয়েও বিশ্বের সবচেয়ে ধনী মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র যেখানে বিশ্বের জনসংখ্যার ৭০ শতাংশ মহামারীতে মারা গেছে, সে দেশের ৫০ টি অংগ রাজ্যের স্থানীয় সরকার মুসলিমদের ইজতেমা আয়োজনে সহায়তা করছে। মসজিদে ধর্মীয় কাজে কোন বাঁধা নেই।

মহামারীর মধ্যে ভারত, বাংলাদেশ, মালয়েশিয়া, বার্মা, আরবসহ বিভিন্ন দেশের জামায়াত মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ৫০টি রাজ্যে বিনা বাধায় কাজ করছে। একইভাবে আমেরিকার তাবলিগী ভাইয়েরা আমেরিকার পাশাপাশি ইউরোপ ও দক্ষিণ আমেরিকাতেও কাজ করছেন।

অথচ মুসলিম প্রধান দেশ বাংলাদেশে মসজিদে নিজামউদ্দিনের অনুসারীদের প্রবেশে বাঁধা, মার্কাজ-মসজিদ-ইজতেমা বন্ধে জংগীদের সরকার নিরব সমর্থন করে আসছে। বাংলাদেশ সরকার জঙ্গি হেফাজতে ইসলামের এই ধরনের জঘন্য কাজকে সমর্থন করতে শুরু করে গত ২০১৮-এর শুরু থেকে। জঙ্গী হেফাজত ২০১৮ সাল থেকে মসজিদ, মারকাজ দখল করা শুরু করে। যদিও এই জঘন্য কাজটি প্রথমে আলমী গুরু ড. আওয়াল গত ২০১৭ সালে নিউইয়র্কের মারকাজ মসজিদ দখলের মাধ্যমে শুরু করেছিলেন। সে সময় নিজামুদ্দিনের অনুসারীদের মসজিদ “আল-ফালাহ” থেকে বহিষ্কার করা হয়।

হেফাজত নেতা মাহফুজুল হক গত ২০১৮ সালে ড. আওয়াল কর্তৃক কাকরাইল মসজিদের প্রথম আমির হিসেবে মনোনীত হন। যদিও মাহফুজুল হক কখনো সক্রিয় তাবলীগী ছিলেন না। জঙ্গি মাহফুজুল হক ও মামুনুল হক ভাই বাংলাদেশী আমেরিকান ডক্টর আওয়ালের অত্যন্ত ঘনিষ্ঠ আত্মীয়। এই প্রেক্ষাপটে জঙ্গি হেফাজতে ইসলামকে তাবলিগ জামাতের বিরুদ্ধে ব্যবহার করা হয়। আর আওয়াল পর্দার আড়ালে থেকে কাজ করে এই মোবারক মেহনত ধ্বংসের ষড়যন্ত্র করেন।

সম্প্রতি জঙ্গি সংগঠন হেফাজতে ইসলামের সঙ্গে বাংলাদেশ সরকারের সম্পর্কের অবনতি হয়েছে। এখন ড. আওয়াল আগামী ২০২২ সালের বিশ্ব ইজতেমা দখল করার জন্য বাংলাদেশের দাওয়াতুল হকের আমির মাওলানা মাহমুদুল হাসানকে ব্যবহার করার পরিকল্পনা করছেন। নিউইয়র্কের দাওয়াতুল হক আমীর মাওলানা জামাল উদ্দিনকেও এ কাজে ব্যবহার করা হচ্ছে। মাহমুদুল হাসান বাংলাদেশের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর আধ্যাত্মিক পীর, তাই আসন্ন ২০২২ সালের বিশ্ব ইজতেমা দখল ও সরকারকে ম্যানেজ তথা নিয়ন্ত্রণ করার জন্য ড. আওয়াল তৎপর।

আমরা মনে করি বাংলাদেশ সরকার হেফাজতে ইসলামকে বিশ্বাস করে ভুল করেছিল। তাই এখন একই ভুল না করে, আমরা আশা করি বাংলাদেশ সরকার স্বেচ্ছায় আসন্ন ২০২২ সালের বিশ্ব ইজতেমার জন্য বিশ্ব আমীরকে আমন্ত্রণ জানাবে যাতে বাংলাদেশের বিশাল জনগোষ্ঠীর আস্থা পাওয়া যায়।

“দুষ্ট ও বিপথগামী আলেম তারাই যারা মানবজাতির জন্য বিপজ্জনক। তারা মানবজাতির জন্য একটি রোগ, এবং তারা যারা তাদের জ্ঞানের উপর কাজ করে না।”

সবাই এখন বুঝতে শিখেছে। মূল স্রোতে ফিরে আসছে। মূলধারার নিজামুদ্দিনের অনুসারীরা হক উলামাদের সাথে ছিল এবং থাকবে ইনশাআল্লাহ।

এই লেখায় সত্য তুলে ধরার জন্য কোন মুসলিম ভাই কষ্ট পেয়ে থাকলে আমি ক্ষমাপ্রার্থী। আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তায়ালা আমাকে ক্ষমা করুন।

Tweeter: https://t.co/XXgplomz2i